ঢাকা ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুলাউড়ায় ডোবা থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

আজকের তরুণকণ্ঠ

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার বরমচাল ইউনিয়নের নন্দনগর এলাকায় রেললাইনের পাশের একটি ডোবা থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক কিশোরের (আনুমানিক ১৩) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রবিবার (৩ আগস্ট) সকালে স্থানীয়রা ডোবায় মরদেহটি ভাসতে দেখে কুলাউড়া থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে।

প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদনে জানা যায়, কিশোরটির ডান হাত পক্ষাঘাতগ্রস্ত ছিল এবং তার পরনের প্যান্টটি খোলা অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশের ধারণা, ডোবার পাশে মলত্যাগ করার সময় অসাবধানবশত পানিতে পড়ে গিয়ে তার মৃত্যু হয়েছে।

এ বিষয়ে কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর ফারুক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, “খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করেছি। তার পরিচয় এখনো শনাক্ত করা যায়নি, আমরা চেষ্টা করছি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।”

পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

প্রকাশ : ০৪:০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫

কুলাউড়ায় ডোবা থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ : ০৪:০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার বরমচাল ইউনিয়নের নন্দনগর এলাকায় রেললাইনের পাশের একটি ডোবা থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক কিশোরের (আনুমানিক ১৩) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রবিবার (৩ আগস্ট) সকালে স্থানীয়রা ডোবায় মরদেহটি ভাসতে দেখে কুলাউড়া থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে।

প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদনে জানা যায়, কিশোরটির ডান হাত পক্ষাঘাতগ্রস্ত ছিল এবং তার পরনের প্যান্টটি খোলা অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশের ধারণা, ডোবার পাশে মলত্যাগ করার সময় অসাবধানবশত পানিতে পড়ে গিয়ে তার মৃত্যু হয়েছে।

এ বিষয়ে কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর ফারুক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, “খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করেছি। তার পরিচয় এখনো শনাক্ত করা যায়নি, আমরা চেষ্টা করছি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।”